গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি আব্দুল কাদের ঝরছে টানা বৃষ্টির ফোঁটা সকাল দুপুর সাঝে বৃষ্টি এলে বাড়ে কষ্ট সবার হৃদয় মাঝে । মনে লাগে ভয়ের কারণ একলা ঘরে বসে বৃষ্টি
বাংলার শরৎ মোঃ সুমন মিয়া শরৎ ভোরে দিগন্ত জুড়ে খেলে রৌদ্র হাসি, নীল আকাশে সাদা মেঘের মেলা যে কি খাসি। কাশবনের সাদা ঝিলিক দুলে দুলে যায়, শিশির ভেজা
ভালোবাসার ক্ষতচিহ্ন আবির মাহফুজ ভালোবাসাতেই নিজেকে বারবার গলাই ভাঙা-চোরা আমিটাকে নিজেই সামলাই। অসহনীয় অনুভূতির ঢেউ করে আঘাত অজানা দুঃখ-বেদনায় ডুবে যায় রাত। রোজ আমাকে মারে হাহাকার ভেতরে তবুও
রাইয়্যান ইসলাম রকিব ভাংবাড়ী বগুড়া পাড়ার বিকেল মানেই ছিল বিশৃঙ্খলা। রাস্তার দু’পাশে দলবেঁধে ছেলেরা বসত— কেউ তাস খেলছে, কেউ চা-সিগারেটের ধোঁয়া ছাড়ছে, আর হেসে হেসে পথচলতি মেয়েদের উদ্দেশে অশ্লীল
গ্রামের এক যুবক ছিলো নাম শাহরিয়ার সোহান। ছোটবেলা থেকেই তার মন ছিলো দুষ্টুমি আর খেলাধুলায় ভরা। নামাজ-রোজা, কুরআন—এসব তার কাছে ছিলো দূরের ব্যাপার। বন্ধুবান্ধবদের সাথে আড্ডা, গান-বাজনা, মোবাইল—এসবেই সে বেশি
একদা ছিল এক মহিলা। তার ছিল আটটি সন্তান। পাঁচটি ছেলে ও তিনটি মেয়ে। মহিলাটি একসময় অনেক কষ্ট করে ছেলেমেয়েদেরকে মানুষ করেছে। মেয়েগুলা কে বিয়ে দিয়েছে। ছেলেগুলো এখন প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। কিন্তু
অভিনন্দন শাকেরা বেগম শিমু তোমার আগমনে আজ সবাই আপ্লুত তুমি ছড়িয়ে দিয়েছো সুয়া চন্দন, তাই আজ আমাদের সবার হৃদয় থেকে, তোমাকে জানাই অভিনন্দন। তুমি আমাদের মাঝে এসে গড়ে দিয়েছো
গ্রামের বিলের ধারে যখন শরৎ আসে, তখন চারিদিকে এক অদ্ভুত সৌন্দর্যের জন্ম হয়। ভরা বর্ষার পানিতে মাঠ-ঘাট ভেসে থাকে, নদীর বুক ফেঁড়ে স্রোত বইতে থাকে। কিন্তু বর্ষার রুদ্রমূর্তি শেষে যখন
মুহুরী প্রকল্পের ইতিহাস মোহাম্মদ ফয়সাল মুহুরীর বুকে আঁকা সেচের সেই রথ, ফেনীর ঢেউয়ে বাজে স্বপ্নের এক পথ। মিরসরাইয়ের বুক চিরে জলরাশির ধারা, সবুজ ফসলের হাসি, কৃষকের সংসারা। ১৯৮৫
জোড়ার পাখি সাগর ইসলাম মিরান পায়রা জোড়া খায়না খাবার মান করেছে খুব সকাল সকাল বাক-বাকুম গিন্নি বলে চুপ সারারাতে কওনি কথা পায়রা বলে রেগে গিন্নি বলে তেপান্তর আজ