হালাল রুজির কথা কাব্যশ্রী মো. নজরুল ইসলাম রুজিরোজগার হালাল পন্থায় মিলতে পারে সুখ, হারাম পথের রুজিরোজগার কপাল পোড়া দুখ। অন্যায় পথের পথিক যে জন মনে শান্তি নাই, আচমকা তার বিপদ
জবাব নিবেন রবে কবি ফখরুল ইসলাম মামুন এই দুনিয়ায় যায় করি তুমি আমি মিলে সবে। মরার পরে জবাব নিবেন মহান আল্লাহ রবে। অর্থবিত্তের লোভে পড়ে হলাম আমি ধার্মিক। নামাজ
মায়াভরা বন্ধু মোঃ দেলোয়ার হোসেন সিদ্দিকী সন্ধার গোধুলী ভেলায় তোমারী খোজে দুর অজনায় স্বপ্নের নীলিমার নীলপরি তোমারী অপেক্ষার প্রতিচ্ছবি। রঙিন পৃথিবীর বুকে যদি দাও দেখা অবেশেষে হবে দুজনার
কি দিয়ে রাঙ্গানো সমাজ সাবিত রিজওয়ান উলূক পাখি কার কাছে কী জানাতে চায়, বটগাছে কারা যেন বাঁদুরের মত উল্টো ঝুলে আছে হায়। এ কোন শকুন? ঠোঁট তার রামদার মত,
বৃষ্টির সৃষ্টি এম, আলমগীর হোসেন সূর্যটাকে আড়াল রেখে শ্রাবণ মেঘের দিন, বৃষ্টি নুপুর টাপুর টুপুর ঝরায় বিরামহীন। গাছের তলে পুকুর খালে উপচে পড়ে জল, বেড়ে চলে দলে দলে
নারী ইসরাত জাহান ইসা তাতেই প্রসূতি জানে বসুধা জানে সকল নর সর্ব বাঁধা ডিঙাতে সমর থাকে না ভীতি-ভয় সিন্ধূ-উতলা তাহার অন্তর বিবিধ সংকল্পে স্তূপীকৃত লোচন পূর্ণ হবে কি না
জীবনের উপহার ফারহানা খান জৈষ্ঠ্যের দুপুর, খটখটে রোদ্দুর চারিদিকে। এক বৃদ্ধ অশ্বত্থ গাছের নিচে জীবনটাকে দাঁড় করিয়ে চলে গেলে তুমি। অথচ কত কিছু দেখার বাঁকী ছিল। হিমালয়, ভিসুভিয়াস, ভিক্টোরিয়া কিছুই
তুমি পুরুষ, প্রেমিক নও চন্দনা চক্রবর্তী তুমি পুরুষ হয়েছো— হাড়ের উপর মাংসের প্রাচীর, পেশির আঁটসাঁট প্রদর্শনী, গলার স্বরে শক্তির অহংকার। তুমি জানো রুটি জোটানো, ঘামকে মুদ্রায় রূপান্তর করা, কিন্তু
যুদ্ধ মোহাম্মদ খোকা মিয়া যতদিন থাকবো আমি বেঁচে, লড়াই চলবে নিঃশ্বাসে-নিঃশ্বাসে। যদিও সে যুদ্ধ শব্দের সঞ্চয়ে, সফলতা আসবেই সত্যের ভাষায়। কলমে চলবে অবিরত সেই লড়াই, আশার দিশায় গড়ে
জন্মদিন জন্মেছ কবি এই ধরা ধামে রেখ তোমার মান। সকলকে পিছনে ফেলে তুমি হও অনেক মহান। জন্মদিনে দেব কী ভাই আমি গরিব জানি। কবি তোমাকে আমি কিন্তু শ্রেষ্ঠ