নওরিনের বাবা একজন ছোটখাটো দোকানি, মা গৃহিনী। সংসারের টানাটানি চিরকালই ছিল, তবে বাবা-মা চাইতেন মেয়ে মানুষ হয়ে যেন নিজেকে প্রতিষ্ঠা করতে পারে। কিন্তু সমস্যা হলো — পড়ালেখা তার কাছে আতঙ্কের
সায়েন্স ফিকশন (পাশের গ্রামের) মোঃ নুর নবী হোসাইন নুর ) মানুষ কখনো জানেনা, কেবা কখন একে অন্যের শত্রু হয়ে দাঁড়িয়ে থাকেন। কেননা সফলতার উচ্চ শীর্ষে যাওয়ার জন্য গবেষণা, চেষ্টা,
আদরের গরু সোনামিয়া মাসুদ রানা ইরাক,প্রবাসী সোনা মিয়া—একটা নাম, কিন্তু গ্রামে এই নামটা শুনলেই সবাই জানে সেটা একজন মানুষের নয়, বরং আবু মিয়ার আদরের গরুটার নাম। আবু মিয়া একজন
মিথ্যে ভালোবাসায় প্রতারিত হওয়া এমন একজন নারীর সান্নিধ্য পেতে দিগ্বিদিক নিরন্তর ছুটে চলেছি। আদৌ তাকে খুঁজে পাবো কিনা জানা নেই। চেষ্টা এবং অধ্যবসায়ে সফল হলে সংবেদনশীল থেকে যাবো অনন্তকাল। এইযে
লেখক: আমিরুল ইসলাম জীবন ফিলিস্তিনে রক্ত ঝরছে। শিশুর কান্না বাতাসে মিশে যাচ্ছে, মা হারানো মুখগুলো ছুটে বেড়াচ্ছে ধ্বংসস্তূপের নিচে। হাসপাতাল ধ্বংস হচ্ছে, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান গুঁড়িয়ে দেওয়া হচ্ছে, ধর্মীয় উপাসনালয় পরিণত হচ্ছে
গোলাম সরোয়ার ভ্রমন পছন্দ করেন না এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া দুষ্কর। জ্ঞান বিজ্ঞান কিংবা মনের প্রশান্তির জন্য ভ্রমণ আত্মার শান্তি খুঁজে নেয়। ছোট থেকে বড় নানা রহস্য উদঘাটন করতে
তুমি যখন বিয়ের জন্য প্রতিনিয়ত আমাকে চাপ দিচ্ছিলে তখন আমি নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করার জন্য তুমুল সংগ্রাম করে যাচ্ছি। এর কিছুদিন পর আমার অজান্তে তুমি অন্য ছেলের সাথে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হলে।
শখ করে একমাত্র ছেলেকে বিয়ে দিয়ে এনেছিলাম… বিয়ের দশদিন যেতে না যেতেই বুঝলাম—আমার ছেলে আর আগের মতো নেই। আমার বয়স এখন ৬০। আমি একজন অবসরপ্রাপ্ত সরকারি চাকুরিজীবী। যেই ছেলে
এক ছিল ছোট্ট এক গ্রাম, নাম তার আলোরপুর। গ্রামের মানুষগুলো ছিল একসময় খুবই সদাচরণ ও শান্তিপ্রিয়। কিন্তু ধীরে ধীরে প্রযুক্তির অপব্যবহার, মিথ্যা, হিংসা আর আত্মকেন্দ্রিকতা গ্রামটিকে ঢেকে দেয় এক ধোঁয়াটে
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল একটি ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে এক বৃদ্ধ অযৌক্তিক খাজনা অনাদায়ে স্পষ্ট দিবালোকে হেনস্তার শিকার হচ্ছেন।ভিডিওতে বৃদ্ধ লোকটিকে অসহায় দেখাচ্ছে। তার চোখে- মুখে অপমান ও হতাশার ছাপ স্পষ্ট