ভালোবাসার সমীকরণ (নবম পর্ব) জাকির আলম মোনা : আম্মু আমি তাহলে চলি। আম্মু : সে কি খাবার শেষ করে যা… মোনা : সময় একদম কম। এখন আর খাওয়ার সময়
“দুটি দেহ একটি প্রান, যেনো রয়েছে দন্ডায়মান।” এরকম কাটতে ছিলো নিলয় ও তানিশার জীবন। একে অপরকে ছাড়া কিছু বুঝে না। কত মধুর ভালোবাসা। আবার দুইজনের লক্ষ একই। ভবিষ্যতে প্রতিষ্ঠিত হওয়া।
বর্তমান বিশ্বে নেতৃত্বের ধারণা অনেক পরিবর্তিত হয়েছে। নেতা হওয়ার আকাঙ্ক্ষা অনেকের মধ্যেই আছে, কিন্তু প্রকৃত নেতা হতে হলে শুধুমাত্র পদ বা ক্ষমতা অর্জনই যথেষ্ট নয়। নেতৃত্বের আসল শক্তি হলো নীতি
রোড এক্সিডেন্ট খাদিজা আক্তার। সময়টা ছিলো ২০২৩ সাল। মধ্যবিত্ত পরিবারের মেয়ে আয়াত। ছোট বেলা থেকেই মাদ্রাসায় পড়াশোনা, আয়াত পড়াশোনায় ছিলো ক্লাসের প্রথম ছাত্রী। আয়াতের গ্রামের নাম বিজয়পুর। আর বিজয়পুরেই ছিলো
ইলিশ সমাচার এসকে এম হেলাল উদ্দিন ইলিশ আমাদের জাতীয় মাছ। সংগত কারণেই হয়তো ইলিশ মাছ খাওয়ার আগ্রহ একটু বেশি। আর স্বাদে গুণে অনন্য বলেই তো ইলিশ জাতীয় মাছ। আমাদের
স্নিগ্ধ প্রেমের পরশ (গল্প) নাহিদা সুলতানা রাতের শহর।চেনাজানা সব অলিগলিগুলো ছাপিয়ে হইচইগুলো থেমে আছে। স্তব্ধতার মায়াজালে চারিপাশ থমথমে।অভ্র অচেনা পথিকের মতো হেঁটে চলেছে আর দু-হাত ঘষতে ঘষতে মনে মনে
ভালোবাসার সমীকরণ (৮ম পর্ব) জাকির আলম চলছে গ্রাম বাংলার নবান্ন উৎসব। কার্তিকের সোনালি ধানের মৌ মৌ গন্ধে অন্য রকম ভালোলাগার পরশ মাখে। সবাই ব্যস্ত ক্ষেতের আমন ধান কেটে ঘরে
মা মরা মেয়ে ইচ্ছে। কোন এক বর্ষায় লালীর জন্য ঘাস লতাপাতা কাটতে গিয়ে কাল সাপের ধংশনে মায়ের শরীর নীলাভ হয়ে যায়। ওঝা বৈদ্যরা চেষ্টার কমতি না রাখলেও তিনি আর ফিরেন
জীবনে যেকোন শখ বা আহ্লাদ পূরণের সুনির্দিষ্ট একটা সময় আছে। সঠিক সময়টা একবার পেরিয়ে গেলে শখ হয়তো পূরণ হয় ঠিকই, তবে তৃপ্তিটা ঠিক পাওয়া যায় না। ১৭ বছর বয়সে যেই
কবরস্থানের পাশ ঘেঁষে বয়ে চলেছে যমুনা থেকে ডাল নিয়ে আসা ব্রহ্মপুত্র নদীর ছোট্ট শাখা। একদিন স্বাধীন বরশী নিয়ে ছুটে কবরস্থানের কাছে বয়ে যাওয়া সেই খালটার দিকে। সাথে কিছু গরুর ভূষি