পুরোনো সমস্ত কিছুর ছাঁপ আমার মন স্পর্শ করে। অতীতের কাটানো সুখময় সময়ই ভবিষ্যতের কালো অসুখ। বাতাসের চেনা গন্ধ আমাকে মনে করিয়ে দেয় আমি এখন কেমন আছি, ঠিক কোথায় আছি?
আসিফ মিয়া ঢাকার ব্যস্ত রাস্তায় প্রতিদিন সকাল ৬টায় রিকশা নিয়ে বের হয় আবদুল খালেক। বয়স পঞ্চাশ ছুঁই ছুঁই, শরীরে ক্লান্তির ছাপ স্পষ্ট, কিন্তু চোখে এক অদম্য জীবনের আগুন।
আমার শৈশব ছিল এক অদ্ভুত আনন্দে ভরা, যেখানে প্রতিটি দিন ছিল নতুন একটা অভিযানের মতো। গ্রামে আমাদের বাড়ি ছিল পুকুরপাড়ে, আর সেই পুকুর ছিল আমাদের খেলার এক অনন্ত দুনিয়া। দিনের
সেই চট্টগ্রাম থেকে ঢাকার উদ্দেশে বের হয়েছি। মাঝপথে: চান্দিমা বাইপাসের ধারে কিছু হোটেলের সাইনবোর্ড চোখে পড়তেই শাহ আলম কাক্কু বলে উঠলেন,”তুফান, সামনের হোটেলে ট্রাকটা দাঁড় করাও। অনেক চালাইছো, এখন একটু
লেখক- মোছাঃ সাথী খাতুন সাহিত্য কখনো শুধুই লেখার জায়গা নয়। তা হয়ে ওঠে আত্মার আশ্রয়, চেতনার প্রকাশভূমি। ঠিক তেমনই ছিল একটি সাহিত্য প্লাটফর্ম, যাকে আমি মন থেকে ভালোবেসেছিলাম। যেন
আকাশ দাশ সৈকত অনেক দিন আগের কথা। এক অজ পাড়া গাঁয়ের ঠিক পেছনে দাঁড়িয়ে ছিল এক অপার সৌন্দর্যের পাহাড়— তার নাম ছিল আলপা তং, যার মানে স্থানীয় ভাষায় “সুন্দর পাহাড়”।
সাজিদ হাসান ছিল বুড়িগঙ্গার তীরে ছোট্ট এক শহরের শান্তিপূর্ণ আবাসিক এলাকায় বসবাসকারী এক মেধাবী তরুণ। সে স্থানীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের গণিত বিভাগের ছাত্র। দিনের বেলায় পড়ালেখায় মনোযোগী, আর সন্ধ্যায় দুধসাদা সাদা কাগজে
শামীমা জান্নাত শিউলী মেয়েটির নাম ছিল আবিদা সুলতানা। তার বাবা ছিলেন একজন চাকরিজীবী। তার মা ছিলেন গৃহিণী। আবিদার বয়স ছিল মাত্র ৬ বছর। তার মনে ছিল অনেক কষ্ট। তার
সাদিয়া আক্তার ব্যস্ততার এই যুগে আজকাল অনেকেই প্রেশার কুকারে রান্না করতে খুব স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করেন। কথা হচ্ছে সময় সাশ্রয়ী রান্না করতে কেই বা করতে না চাইবে। রান্নার সব উপকরণ প্রেশার
নদের তীরে এসে দেখি জলের চেয়ে আবর্জনা অধিক, জলগুলো থেকে দূরগন্ধ ভেসে বেড়ায়! সেখানের মশাগুলো গান গেয়ে গেয়ে বিরক্ত করতে লাগল, মনে হচ্ছে ট্যাঙ্কের মুখোমুখি দাঁড়িয়ে আছি। নাহ, এখানে আর