বর্ষায় বিড়ম্বনা আব্দুল কাদের বর্ষাকালে বৃষ্টি -ঝড়ে বিড়ম্বনা বাড়ে, ইলশেগুঁড়ি বৃষ্টি ফোঁটা পরে মাথায় ঘাড়ে । জলে ডুবে পুকুর নদী ভারি বর্ষণ হলে, নদীর তীরে গোরু,ছাগল স্রোতে ভেসে
বৃষ্টির পানি কাব্যশ্রী মো. নজরুল ইসলাম বৃষ্টির পানিতে দেশে প্লাবন ঘটায় অঝোর ধারায় ঝরে বারিপাত হয় গ্রাম শহরে পানির তলে ডুবে রয় বন্যায় ভাসিয়ে নিয়ে খবরে রটায়। উষ্ণতায় বেশি কষ্টে
আকাশ পরী মহসিন আলম মুহিন লাল শাড়িতে এক লাল পরী- উড়ছে ঐ নীলআকাশ জুড়ি।। মনে হয় তারই প্রেমে পড়ি, সময় শেষ, অচল দেহঘড়ি।। সে থাকে যে কোন
মন-বধ্যভূমি মো: হাসিবুর রহমান ১. স্থুলকায় মনে মৌনতার স্ফীতি, তিমিরে মাখায়ে প্রদীপ দ্যুতি ক্ষানিক মুমূর্ষু আমি; ধ্যন রথে ঘুরি অতীত রণে আজিকে দাঁড়ায়ে তার প্রবেশপথে বঙ্গের দক্ষিণা বধ্যভূমি। ২.
মায়ের প্রতি চিঠি… আবির মাহফুজ প্রিয় মা, তুমি কি জানো মা, এই দূরের আকাশেও আমি তোমার গন্ধ খুঁজি যেন ভোরের শিশিরে মিশে আছে তোমার হাতের স্নেহের উষ্ণতা। মা,
হাসনাহেনার গন্ধে ব্যাকুল মোছাদ্দেক সৈকত রাত যত বাড়ে, মনে হয় চারদিক স্তব্ধ হয়ে যাচ্ছে— আর হঠাৎ করেই জানালার ফাঁক দিয়ে ভেসে আসে হাসনাহেনার গন্ধ। একটা গন্ধ, যার কোনও রঙ
ভাবনার কথা কাব্যশ্রী মো. নজরুল ইসলাম তোমার কথা ভাবছি বসে ভাবতে সময় যায়, ভেবেচিন্তে কাজটা করলে শুদ্ধ জীবন পায়। ভাবনা ফেলে মোহ মায়ায় ছুটে যাওয়া ভুল, শেষ কাটালে ভুলের জন্য
ইচ্ছে করে। রকিবুল ইসলাম ইচ্ছে করে তোমায় নিয়ে মেঘের ভেলায় ভেসে যেতে। ইচ্ছে করে তোমায় নিয়ে ঘুরতে যেতে চার বেয়ারার পালকি করে। ইচ্ছে করে গগণ থেকে নীল কুঁড়িয়ে
কাগুজে আত্মস্মৃতি সেখ কামারুল ইসলাম বহুদিন পর সাজানো তাক থেকে নামাই কাগুজে প্রমাণপত্র- অস্তিত্বের বিবর্ণ পাণ্ডুলিপি, জীর্ণ দলিলগুলি ছুঁলেই জমে থাকা বয়েসের ধূলিকণা ঝরে পড়ে পরতে পরতে যেন ছাই
কবিদের এক মধ্যমনি ফখরুল ইসলাম (মামুন) কবিদের এক মধ্যমনি কাজী নজরুল ইসলাম। সত্য আর ন্যায়ের পথে গেয়েছেন তিনি গান। অন্যায়ের বিরুদ্ধে স্বেচ্ছায় হয়ে লিখেছেন তিনি কবিতা। আজ ও সবার হৃদয়ে