কত যে আপনজন ফখরুল ইসলাম মামুন কত যে আপনজন পিতা আর মাতা। কত যে করে আদর একবার কি ভাবলা? না ভেবে সেই কথা কষ্ট দেয় বাবা মা’কে। পালন করে না
বাবা অন্তরা খাতুন বাবা তুমি কেমন আছ, দূর প্রবাসে গিয়ে। তোমার সন্তান নেই কো ভালো, তোমাকে না পেয়ে। একলা একা ঘুমাই আমি, নেই কো তুমি পাশে। তোমার কথা
বুড়ি মা এস,এম,জাহিদুল ইসলাম ছোট্ট একটি কুঁড়ে ঘরে থাকেন বুড়ি মা, কষ্টে কাটে দিন তাহার কেউ খোঁজ রাখেন না। চার চারটা সন্তান বুড়ির ঢাকায় করেছে বাড়ি, বিয়ে শাদী করে তারা
রাইয়্যান ইসলাম রকিব ভাংবাড়ী বগুড়া পাড়া গ্রামের একটি ছোট্ট মাঠ।বিকেল হলেই সেখানে জমে উঠত তরুণদের আড্ডা।প্রথমে কিছু গল্পগুজব দিয়ে শুরু,তারপর ধীরে ধীরে হট্টগোল,রাস্তায় দাঁড়িয়ে নারীদের দিকে অশালীন মন্তব্য ছোঁড়া,বা
যেদিকে দুচোখ যায় মাসুদ রানা যেদিকে দুচোখ যায় পাখিরা মুক্ত আকাশে উঠছে, এদিক সেদিক ঘুরছে। যেদিকে দুচোখ যায় সকাল হলে ছুটে কৃষক মাঠে, ফেরিওয়ালা ঘুরে ছাড়া হাটে।
আমার নাম মোহোনা। আমরা মোট পাঁচ ভাই বোন। বাবা হকার, মা গৃহিনী। হকারি করে যে কয় টাকা পায়, তা নিয়ে সংসার চালানোই কষ্টের। পাঁচ ভাইবোন নিয়ে কোন মত চলে। প্রায়
বৃষ্টি পড়ে টাপুরটুপুর শাকেরা বেগম শিমু বৃষ্টি পড়ে টাপুর টুপুর, ভরলো নদী কানায়, মেঘের ডাকে মুষলধারে বৃষ্টির আভাস জানায়। যখন থেকে মেঘ ডাকলো, তখন থেকেই বৃষ্টি এলো, যায় না
পায়ের ব্যথা রাকিবুল ইসলাম রাহান হাঁটতে গিয়ে ব্যথা পেলাম আমার ওই যে পায়ে, এখন দেখি জ্বর আসলো আমার ওই যে গাঁয়ে। আস্তে আস্তে ব্যথা এখন বেড়ে আরো যাই,
বড় ছেলে আমি এস,এম,জাহিদুল ইসলাম একই মায়ের চারটি সন্তান বোন দুটি বড়, আমার পরে আছে ভাই সে আদরের ছোট। সুখের সংসার সাজানো গোছানো অনেক সুন্দর ছিলো, একদিন একটা
মোঃ রবিউল ইসলাম খান রবিন (রাশশাদ) মৌলভীবাজার জেলার শ্রীমঙ্গলের রাজঘাট ইউনিয়নের খেজুরিছড়া চা-বাগানে অবস্থিত শতবর্ষের স্মৃতিবিজড়িত ডিনস্টন সিমেট্রি কেবল একটি কবরস্থান নয়, বরং চা শিল্পের সাথে জড়িয়ে থাকা অতীত