ভালোবাসার এক অনন্য গল্প জাকির আলম সময়টা ২০১৪ খ্রিস্টাব্দ । সবেমাত্র আমি মাধ্যমিক পাস করে উচ্চ মাধ্যমিকে সরকারি এক কলেজে ভর্তি হয়েছি। ছোটবেলা থেকেই সাহিত্যের প্রতি আমার প্রবল ঝোঁক
অপেক্ষার শেষ প্রান্তে অথই মিষ্টি আমার বিয়ের ৩ দিন পূর্বে আমাদের বিয়ে রেজিস্ট্রার হয়েছিল তো রেজিস্ট্রার এর পর আমার ছোট ননদ এসে আমার ফোন নম্বর নিয়ে যায়, আমি অধীর
শীতের বুড়ী সাজ্জাদ সায়মার ফুটফুটে দুটি ছেলে-মেয়ে শাহজাদা আর সুজাতা। সাজ্জাদের সাত আর সুজাতার বয়স পাঁচ বছর চলছে এখন। খুব মিষ্টি দেখতে ওরা দু, ভাইবোন। যেমন চটপটে তেমনি হাসিখুশি।
অনিমেষ জীবন চক্র জাকির আলম আমাদের দাদা ছিলেন আজন্ম ক্রীতদাস। বাবা ছিলো যমুনাপাড়ের সুদক্ষ মাঝি। মায়ের মৃত্যুর পর বাবা যাকে বিয়ে করেছিলো, তাকে আমি কোনোদিন মা বলে ডাকিনি। শুনেছি
ফিরে এসো আদ্রিতা জাকির আলম দেওয়াল ঘড়ির দিকে তাকাতেই দেখি রাত তখন ১২টা বেজে ৩৯ মিনিট। কিছুতেই আজ চোখে ঘুম আসছে না। প্রচণ্ড নিঃসঙ্গতা অনুভব করছি। চারদিকে থমথমে নীরব
মায়া জালের ভূত আল-আমিন সাজ্জাদ ৮( শেষ পর্ব) বাবুর বয়স ১ বছর হয়ে গেছে। মায়ের মানত ছিল শাহজালাল(রহঃ) মাজারে গিয়ে সিন্নি দিবেন। সব কিছু গুছিয়ে রওনা দিলাম সিলেটের দিকে। আমাদের
ভাত ছড়ালে কাকের অভাব হয় না জাকির আলম তোর কাছে আমি যতোটা নত হয়েছিলাম এতোটা নত যদি তুই আমার কাছে হতিস তাহলে পৃথিবীর কোনো শক্তি ছিলো না আমার থেকে
যমুনার ঘোলা জলে জাকির আলম তখন জীবনটা অনেক সহজ সরল ছিলো।অল্পতেই সন্তুষ্ট থাকতাম। জীবন যাত্রা ভালোই চলছিলো। কখনো কোনো কষ্ট পেলেও মনের মধ্যে পুষে রাখতাম না। স্বাভাবিকভাবেই সবকিছু মেনে
মায়া জালের ভূত আল-আমিন সাজ্জাদ ৭ আজকে আমার ফুলশয্যা,। রাত ১০টা বেজে গেছে। রুমে ডুকেই দেখি পুরো খাট দখল করে বসে আছে মেহজাবিন। কাছে গিয়ে বললাম। তুই কি খাটে ঘুমাবি
খদ্যোতিকার আস্ফালন জাকির আলম গতকাল সন্ধ্যায় জীবনের এই প্রথম নীড়ে ফেরা পাখির কলকাকলি শুনে আমার অবুঝ হৃদয়ে নতুন ভাবে ভালোবাসা অঙ্কুরিত হয়েছে। ক্লান্ত পথিকের ন্যায় পথ হারিয়ে অবশেষে তোমার