ভালোবাসার সমীকরণ (৮ম পর্ব) জাকির আলম চলছে গ্রাম বাংলার নবান্ন উৎসব। কার্তিকের সোনালি ধানের মৌ মৌ গন্ধে অন্য রকম ভালোলাগার পরশ মাখে। সবাই ব্যস্ত ক্ষেতের আমন ধান কেটে ঘরে
মা মরা মেয়ে ইচ্ছে। কোন এক বর্ষায় লালীর জন্য ঘাস লতাপাতা কাটতে গিয়ে কাল সাপের ধংশনে মায়ের শরীর নীলাভ হয়ে যায়। ওঝা বৈদ্যরা চেষ্টার কমতি না রাখলেও তিনি আর ফিরেন
জীবনে যেকোন শখ বা আহ্লাদ পূরণের সুনির্দিষ্ট একটা সময় আছে। সঠিক সময়টা একবার পেরিয়ে গেলে শখ হয়তো পূরণ হয় ঠিকই, তবে তৃপ্তিটা ঠিক পাওয়া যায় না। ১৭ বছর বয়সে যেই
কবরস্থানের পাশ ঘেঁষে বয়ে চলেছে যমুনা থেকে ডাল নিয়ে আসা ব্রহ্মপুত্র নদীর ছোট্ট শাখা। একদিন স্বাধীন বরশী নিয়ে ছুটে কবরস্থানের কাছে বয়ে যাওয়া সেই খালটার দিকে। সাথে কিছু গরুর ভূষি
সুজলা সুফলা শস্য শ্যামলা, নয়নাভিরাম একটি গ্রামের নাম রূপপুর।শহর থেকে অদূরে অবস্থিত হলেও শহুরে সকল সুযোগ-সুবিধাই এখানে বিদ্যমান। পানি নিষ্কাশন ব্যবস্থা একটু দুর্বল হলেও এখানকার জীবন যাত্রা বেশ ভালো। ঠিক
মোনা শ্রাবণকে আগেই বলে রেখেছিলো আজ বিকেলে ঘুরতে বের হবে। দূরে কোথাও নয় ; বাড়ির পাশেই যমুনা নদীর অববাহিকায় আজ তারা ঘুরে বেড়াবে। মোনা তার পছন্দের নীল রঙের শাড়ির সাথে
খুব ভোরে বেশ কয়েক বার রিং বাজলেও ফোন কেঁটে দিয়েছি। অবশ্য ঘন্টা খানেক পর কিছুটা বিরক্তিকর মনে হলেও আধোঘুমের আলসেমি কাটিয়ে ঝাপসা ছোখে মোবাইলটা এক ঝলক দেখার চেষ্টা করতেই হঠাৎ
এইচ,এম শাহেদুল ইসলাম তানভীর, (কাসেমী রহ: এর মানস সন্তান) _দুই হাজার তেইশের মাঝামাঝি সময়ে ছাত্র জমিয়ত বাংলাদেশ কুমিল্লা জেলার কাউন্সিল উপলক্ষে থানা-উপজেলায় দাওয়াতি কর্মসূচীর অংশ হিসেবে চৌদ্দগ্রামের বেশ ক’টা
অসমাপ্ত ভালোবাসা মোঃ আসিফুর রহমান তুমি আমার জীবনে আসার পর থেকে আমার সবকিছু কেমন বদলে যাচ্ছিল। আমি ভেবেছিলাম এই পৃথিবীর ধ্রুব তারা, নক্ষত্র, আকাশ, নদী, পাহাড় সবকিছু বদলে গেলেও
ফাইজা ও মাহির একজন আরেক জনকে প্রচুর ভালোবাসতো। ফাইজা ইন্টার সেকেন্ড ইয়ার, মাহির ইন্টার শেষ করল, রেজাল্ট ও ভালো ছিলো। বলা যায় ফাইজা মাহির দুজনই মেধাবী ছিলো।সম্পর্কের শুরুটাও ছিলো কাকতালীয়।