1. admin@ichchashakti.com : admin :
রবিবার, ১৯ অক্টোবর ২০২৫, ০৫:২৩ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
কুড়িগ্রামের লেখিকা নিপা’র কিছু কবিতাংশ “স্বপ্নের ছোঁয়া সাহিত্য পুরস্কার-২০২৫” এ শ্রেষ্ঠত্বের মুকুট জিতলো ‘চা জগত’ – বই  সাহিত্য আড্ডা ও সাফারি পার্ক ভ্রমণ ২০২৫ ইচ্ছাশক্তি সাহিত্য পরিবার আয়োজিত সাহিত্য আড্ডা ও সাফারি পার্ক ভ্রমণ ২০২৫ ইচ্ছাশক্তি সাহিত্য পরিবারের অনুষ্ঠান রৌমার, কুড়িগ্রাম -এর নবীন লেখিকা নিপা’র দুইটি কবিতা অর্ধ নারীশ্বর —– প্রীতম ভট্টাচার্য শেষ যাত্রা —- প্রীতম ভট্টাচার্য অর্পিতা সাহিত্য লাইব্রেরী-এ.এস.এল এর প্রাথমিকভাবে স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয় থেকে প্রতিনিধি নির্বাচিত হয়েছেন যাঁরা… ক্যান্সারে আক্রান্ত মাও. এনামুল হাসান ফারুকীর পাশে দাঁড়ালো আল ইরশাদ ফাউন্ডেশন –

প্রতিশ্রুতি —- অন্তরা খাতুন‌ 

  • প্রকাশের সময় : শুক্রবার, ১৫ আগস্ট, ২০২৫
  • ১০৭ বার প্রতিবেদনটি দেখা হয়েছে

একদা ছিল এক ছেলে। তার নাম তাহসান। সরকারি চাকরি করত। সে ছিল বিবাহিত। প্রায় ব উ এর সাথে ঝগড়া বিবাদ হতো।এক পর্যায়ে সে ই ঝরগা ডিভোর্সের কাছা কাজি পৌছায়। ছেলে টি ঘটক লাগায় । আবার বিয়ে করবে। ঘটক তাকে নিয়ে যায় গরিব,সহজ সরল  গ্রামের মেয়ের বাড়ীতে।মেয়ে টি কে দেখে ছেলেটি র  পছন্দ হয়। এবং এক পর্যায়ে  ছেলে টি বলে আমি বিয়ে করব। তখন মেয়েটির বাবা মা , ছেলেটির বাবা মা কে আনতে বলে । ছেলে টি আনে না চলে যাই।

 

কিছুদিন পর ছেলেটি মেয়েটিকে ফোন দেয়। তুমি চলে এসো আমি তোমাকে ভালোবাসি। তোমাকে বিয়ে করব। মেয়ে টি বলে আপনি আমাকে বিয়ে করলে আপনার বাবা মা কে নিয়ে আসেন আমাদের বাড়িতে। ছেলে টি বলে বাবা-মা লাগবে না । তুমি আস কাজী অফিসে গিয়ে বিয়ে করব আমরা।

 

মেয়ে টি রাজি হয়না।২বছর কোন যোগাযোগ নেই। হটাৎ একদিন ছেলেটি ফোন দেয়। বলে কেমন আছো ,আমি তোমাকে ভালবাসি ,পছন্দ করি। মেয়ে টিও ছেলেটি ভালো বেসে ফেলে। ছেলে টি দেখা করতে বললে দেখা করে । মেয়ে টি ছেলে টির পর প্রতি আস্তে আস্তে দুর্বল হয়ে পড়ে।  প্রায় দেখা করে ।এক সংগে ঘুরে বেড়ায়। ইত্যাদি ইত্যাদি।এক সময় মেয়েটি বলে আমাকে বিয়ে কর। ছেলে টি  নানা চিন্তা করে বলে যাহা বাহান্ন তাহাই তিপ্পান্ন। কাজী অফিসে গিয়ে বিয়ে করে। কিন্তু কোন ডকুমেন্ট থাকে না।  মেয়ে টি কে বাসায় নিয়ে যায় এবং একান্তে সময় কাটায়।  বিকেলে মেয়ে টি বাড়িতে আসে। ছেলে টি আর মেয়ে টি কে ফোন দেয় না। এক সপ্তাহ হয়ে যায় ।আর ফোন দিলে ধরেনা।

 

হটাৎ ফোন করে বলে , তুমি আমাকে আর ফোন দিওনা। আমি তোমার সাথে যোগাযোগ রাখতে পারবনা । আমার বউ বাচ্চা আছে। মেয়ে টিরমাথায় আকাশ ভেঙ্গে পড়লো। তুমি বিবাহিত তাহলে আমাকে কেন বিয়ে করলে। তুমি তো আমাকে প্রতিশ্রুতি দিয়ে ছিলে । মৃত্যুর আগ পর্যন্ত পাশে থাকবে। তাহলে এমনটা কেন করলে। আমাকে স্বপ্ন দেখালে,কথা দিয়ে কথা রাখলেনা।আমি তোমাকে ক্ষমা করলেও আল্লাহ তোমাকে ক্ষমা করবেনা।  মেয়ে টি কান্না করতে করতে শেষ হয়ে যায়।

Facebook Comments Box
এই ক্যাটাগরির আরও খবর
© স্বত্ব সংরক্ষিত © ২০২৪ ইচ্ছাশক্তি
Theme Customized By Shakil IT Park