1. admin@ichchashakti.com : admin :
রবিবার, ১৯ অক্টোবর ২০২৫, ০৪:১৪ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
কুড়িগ্রামের লেখিকা নিপা’র কিছু কবিতাংশ “স্বপ্নের ছোঁয়া সাহিত্য পুরস্কার-২০২৫” এ শ্রেষ্ঠত্বের মুকুট জিতলো ‘চা জগত’ – বই  সাহিত্য আড্ডা ও সাফারি পার্ক ভ্রমণ ২০২৫ ইচ্ছাশক্তি সাহিত্য পরিবার আয়োজিত সাহিত্য আড্ডা ও সাফারি পার্ক ভ্রমণ ২০২৫ ইচ্ছাশক্তি সাহিত্য পরিবারের অনুষ্ঠান রৌমার, কুড়িগ্রাম -এর নবীন লেখিকা নিপা’র দুইটি কবিতা অর্ধ নারীশ্বর —– প্রীতম ভট্টাচার্য শেষ যাত্রা —- প্রীতম ভট্টাচার্য অর্পিতা সাহিত্য লাইব্রেরী-এ.এস.এল এর প্রাথমিকভাবে স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয় থেকে প্রতিনিধি নির্বাচিত হয়েছেন যাঁরা… ক্যান্সারে আক্রান্ত মাও. এনামুল হাসান ফারুকীর পাশে দাঁড়ালো আল ইরশাদ ফাউন্ডেশন –

আজকালের আলো সাহিত্য সম্মাননা-২০২৪ পেলেন সুনামগঞ্জের কবি ইয়াকুব আলী তুহিন

  • প্রকাশের সময় : শনিবার, ৭ ডিসেম্বর, ২০২৪
  • ১৩১ বার প্রতিবেদনটি দেখা হয়েছে

ডেক্স রিপোর্টঃ ইয়াকুব আলী তুহিন 

 

সিলেটের পুণ্যভূমিতে শুক্রবার এক অনন্য সাহিত্যিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। আলো মিডিয়া গ্রুপের সৌজন্যে এবং দৈনিক আজকালের আলো-এর আয়োজনে, ইউকে এডুকেশন-এর দ্বিতীয় তলায় বিকেল ২:৩০ মিনিটে এ অনুষ্ঠান শুরু হয়। “আপনাদের কলমে চলমান থাকুক কাব্য, বাঁচুক কবি”—এই প্রতিপাদ্য সামনে রেখে পবিত্র কোরআন তেলাওয়াতের মাধ্যমে অনুষ্ঠানের সূচনা করা হয়।

 

সাহিত্য সম্মাননা অনুষ্ঠানে ছয় জন গুণী লেখককে সম্মাননা প্রদান করা হয়। তারা হলেন—কবি ও সংগঠক মিজানুর রহমান মিজান, মানবতার কবি হাফিজুল ইসলাম লস্কর, মোহাম্মদ আরজু মিয়া, কবি অজিত কুমার সিংহ, কবি ও সাহিত্যিক মোহাম্মদ শামীম মিয়া এবং কবি ও সাহিত্যিক ইয়াকুব আলী তুহিন।

 

অনুষ্ঠানের সঞ্চালক ছিলেন কবি ও সাংবাদিক হাফিজুল ইসলাম লস্কর, এবং সভাপতিত্ব করেন আলো মিডিয়া গ্রুপের প্রতিষ্ঠাতা পরিচালক আহমেদ হোসাইন ছানু। প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ডক্টর মোঃ বদরুল আলম সোহাগ। বিশেষ অতিথি ছিলেন এডভোকেট মোঃ জহিরুল ইসলাম রিপন এবং বৈচিত্র্যময় সিলেটের সম্পাদক ও প্রকাশক আবুল কাশেম রুমন।

 

সাহিত্য হলো আমাদের অনুভূতির গভীর প্রকাশ। এটি মানবজীবনের দর্পণ, যেখানে আমরা আমাদের সংস্কৃতি, ইতিহাস, এবং সামাজিক প্রেক্ষাপটকে চিত্রিত করতে পারি।

কবি তার বক্তব্যে বলেন, “আমি সবসময় বিশ্বাস করি, কলমের শক্তি সমাজ পরিবর্তনের জন্য একটি অনন্য মাধ্যম। আমি বিশ্বাস করি, সাহিত্য মানুষকে ভাবতে শেখায়, প্রশ্ন করতে উদ্বুদ্ধ করে এবং অন্যের কষ্টকে নিজের করে নিতে সাহায্য করে।

 

এই সম্মাননা আমি একা গ্রহণ করছি না। এর পেছনে আছে আমার সহযাত্রী, আমার পাঠক এবং সমালোচকদের ভালোবাসা ও সমর্থন। তাঁদের কাছে আমি চিরকৃতজ্ঞ।” কবি তার এই সম্মাননাকে প্রিয় জন্মভূমি এবং এখানকার মানুষের প্রতি উৎসর্গ করেছেন। কারণ, তাদের গল্প, তাদের সংগ্রাম এবং তাদের স্বপ্নই তার লেখনীকে জীবন্ত করে তুলেছে।

 

পুরস্কারপ্রাপ্ত লেখকদের অভিনন্দন জানিয়ে তিনি তাদের সৃষ্টিশীল যাত্রার সাফল্য কামনা করেন এবং সবাইকে সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য ও মূল্যবোধ সমুন্নত রাখতে একসঙ্গে কাজ করার আহ্বান জানান।  সাহিত্যচর্চা ও সৃজনশীলতার উজ্জ্বল উদাহরণ এই অনুষ্ঠান সিলেটের সাহিত্যাঙ্গনে এক নতুন মাত্রা যোগ করেছে।

Facebook Comments Box
এই ক্যাটাগরির আরও খবর
© স্বত্ব সংরক্ষিত © ২০২৪ ইচ্ছাশক্তি
Theme Customized By Shakil IT Park