১.বাংলাদেশে রয়েছে মুসলিম উম্মাহ এর ঐশ্বরিক একতা ও শক্তি।উম্মাহ কে একবার আঘাত করা হলে তা কোটি গুণ শক্তিশালী হয়ে ফিরিয়ে দিবে।এরা হার না মানা জাতি।এরা প্রতিবাদী জাতি।এদের কে একবার আঘাত করা হলে এরা প্রতিঘাতে অপ্রতিরোধ্য যুদ্ধবাজ জাতি তে রুপ নেয়।
২.ভারতের অভ্যন্তরীণ প্রায় ২৫ টি রাজ্যে কলহ্ বিরাজমান, এই বাংলাদেশ কে আক্রমণ করলে ভারত টুকরো টুকরো হয়ে যাবে। সেভেন সিস্টার্স কে উত্তেজিত করা বাংলাদেশের জন্য খুবই সহজ একটা ব্যাপার যা ভারতকে প্রতিনিয়ত পীড়া দিয়ে যাচ্ছে।
৩.ভারতের চিকেন নেক এর জন্য বাংলাদেশ হুমকিস্বরূপ। ভারতের চিকেন নেক কে গুঁড়িয়ে দেয়া গেলে ভারত সেভেন সিস্টার থেকে আলাদা হয়ে যাবে এবং বাংলাদেশ ও পাকিস্তানের মধ্য কার ভু-রাজনীতি শক্তিশালী হবে যাহা ভারতের জন্য বিষ পোড়ার চেয়ে ও মারাত্মক যন্ত্রণার কারণ হবে।
৪.প্রতিরক্ষায় ভারত যতই শক্তিশালী হোক না কেন পরাশক্তি চীন ও পাকিস্তান সীমান্তে মনোযোগ সরিয়ে বাংলাদেশের দিকে চোখ রাঙালে ভারত ফেরাউন এর মতো নিমিষেই ডুবে যাবে।
পাশাপাশি চীন ও পাকিস্তান সীমান্তে প্রতিরক্ষা শক্তির অধিকাংশই বাস্তবায়িত এবং খুবই সতর্কতার সহিত নিয়োজিত। নতুনভাবে বাংলাদেশের সাথে সম্পর্কের অবনতি ও যুদ্ধে জড়ানোটা তাদের সামনে নিছক বোকামি ছাড়া কিছুই না।
৫. ভারত বাংলাদেশে সরাসরি আক্রমণ করতে পারবে না বলেই বাংলাদেশ কে নিয়ে অপপ্রচার চালাচ্ছে। পুতুল সরকার নিয়োগ দেয়ার চেষ্টায় আছে যে হবে ভারতের জন্য ২য় হাসিনা।
৬.১৯৭১ সালে পাকিস্তানের শক্তিশালী সামরিক বাহিনী বিরুদ্ধে বাংলাদেশের অদক্ষ(অল্প প্রশিক্ষণ) মুক্তিযুদ্ধাদের বিজয় ভারতকে ভাবিয়ে তুলে প্রতিনিয়ত যদিও তারা স্বার্থ উদ্ধারে সহায়তা করোছিলো।এখন বাংলাদেশে আক্রমণ করলে ভারতের সকল শত্রু বাংলাদেশের বন্ধু হয়ে যাবে যেখানে বাংলাদেশ বহুগুণে শক্তিশালী হয়ে লড়াই অনায়াসে চালিয়ে যেতে পারবে। আর এটাও প্রমাণিত যে ভারত তার প্রতিবেশী কোন রাষ্ট্রের সাথে সুসম্পর্ক বজায় রাখতে পারে না যার কারণে তারা কারো সাথে যুদ্ধে জড়ালে কারো সাহায্য তো দূরে থাকুক বরং প্রতিবেশীদের দ্বারা ক্ষতির সম্মুখীন হবে।
৭. ভারতের তথা হিন্দুস্তানের আরেকটি দুর্বলতা হচ্ছে জাতপাত নিয়ে তাদের মধ্যে বৈষম্য বিরাজমান সুতরাং যুদ্ধ লাগলে জাতপাতের ঊর্ধ্বে গিয়ে তাদের নিজেদের মধ্যে ঐক্য তৈরি করা প্রায় অসম্ভব।
Website: www.ichchashakti.com E-mail: ichchashaktipublication@gmail.com