বর্তমান সময়ে তো যেকোনো প্রকার নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র দ্রব্যসামগ্রীর কথা শুনলে যেন মনের ভিতর একটা ভয়ের সৃষ্টি হয়। বাজারে নিত্যপ্রয়োজনীয় সকল প্রকার জিনিসপত্রের যে হারে মূল্য বৃদ্ধি পেয়েছে তাতো কল্পনার বাইরে,বাজারে যেয়ে যেকোনো ধরনের সকল কাঁচাবাজার কিনতে গেলেও সেটার আকাশ ছোঁয়া দাম যা গরীব ও মধ্যবিত্ত পরিবারের হাতের নাগালের বাইরে দিশেহারা হয়ে পড়ে গ্রামীন মধ্যবিত্ত পরিবারের মানুষ এবং কি করবে কোনো কিছু ভেবে পায়না তাঁরা ?
মাছে ভাতে তো বাঙালি বলা হতো তবে এখন একজন শ্রমিক সারাটাদিন রৌদ্রময় দিন গুলোতে পিঠ পুড়ে কাজ করে অর্থ উপার্জন করে অল্প কিছু টাকা যা এ’ই অধিক মূল্য দ্রব্যমূল্য কিনতে শেষ হয়ে যায়।সংসার চালানো তাদের কাছে খুব কঠিন হয়ে যায়। আবার মধ্যবিত্ত পরিবারের মানুষ পারেনা শ্রমিকের কাজ করতে পারেনা দিনমজুর হিসেবে কাজ করতে,পারেনা অন্য কিছু একটা করতে এসময় তারা পড়েছে বিপাকে।কি করবে বলতে পারছে না সইতে পারছে না। বাজারে এমন কোনো জিনিসপত্র নেই যে তার মূল্য বাড়েনি।
বর্তমান এই পরিস্থিতি’ডে ধনবান অথ্যাৎ ধনী ও গরীব দুঃখী অথ্যাৎ শ্রমিক দিনমজুর এর দিন ভালোই কাটছে ভালো সময় পার করতে পারছে না মধ্যবিত্ত পরিবারের মানুষ। সংসার চালানো তাদের কাছে খুব কঠিন ও হিম শিম খাচ্ছে।আগে তো টাটকা শাকসবজি নানা ফলমূল পাওয়া যেতো,এখন তো সেখানে’ই প্রচুর ভেজাল আর ভেজাল কারণ নানান রকম রাসায়নিক দ্রব্য দিয়ে দ্রুত শাকসবজি ফলমূল বড় করছে। বেশি দিন সব সংগ্রহ করছে এবং সেই সকল জিনিসপত্র আমরা প্রতিদিন কিনে খাচ্ছি যা আমাদের শরীরের জন্য খুবই ক্ষতিকর তাই আমাদের সতর্ক থাকতে হবে রাসায়নিক দ্রব্য দেয়া শাকসবজি ও ফলমূল খাওয়া যাবে না ।
আর বাজারে যেভাবে দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি ‘পাচ্ছে এভাবে সাধারণ মানুষের জন্য বেঁচে থাকা খুবই কষ্ট সাধ্য হয়ে পড়ছে। তাই সবার উচিত দেখে শুনে বাজারের সকল জিনিসপত্রের মূল্য অধিক না করে একটু কমালে সকল মানুষের সাধ্যেয় আসবে এবং সবাই সুন্দরভাবে পরিবার সংসার চালাতে পারবে।
মোঃ কাজী আব্দুল্লা হিল আল কাফী